সেই ফাইনালে ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে প্রথমার্ধে ইভান পেরিসিচ ও দ্বিতীয়ার্ধে মারিও মানজুকিচ গোল করেছিলেন। দুই বছর পরও ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে ম্যাচের ১৬ মিনিটে দেজান লভরেন ও ৫৫ মিনিটে জোসিপ ব্রেকালো গোল করেছেন। অর্থাৎ সেবারের মতো এবারও প্রথমার্ধে এক ও দ্বিতীয়ার্ধে এক গোল করেছে ক্রোয়াটরা।
এমনকি মিলে গেছে ফ্রান্সের গোলের সময়ও। ফাইনাল ম্যাচের প্রথমার্ধে তারা করেছিল দুই গোল ও দ্বিতীয়ার্ধে করেছিল বাকি দুইটি। এবার নেশনস কাপের ম্যাচেও প্রথমার্ধে দুই গোলের পর, দ্বিতীয়ার্ধে তারা করেছে আরও দুই গোল।
বিশ্বকাপ ফাইনালের সঙ্গে এত মিল থাকা ম্যাচ জিতেও অবশ্য টেবিলের শীর্ষস্থান পায়নি ফ্রান্স। দুই ম্যাচে পূরণ ৬ পয়েন্ট পেলেও, গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় দুই নম্বরে রয়েছে তারা। শীর্ষে রয়েছে দুই ম্যাচে ৬ গোল করে ৬ পয়েন্ট পাওয়া ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল।